Model Activity Task Class 10 Life Science Part 3
Contents
Model Activity Task
Class 10
Sub:- Life Science
Part 3

পঞ্চম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4296″]
দশম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4297″]
১। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ
১.১ নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে অযৌন ও যৌন জননের পার্থক্য উল্লেখ করো ঃ (ক) জনিতৃ জীবের সংখ্যা (খ) গ্যামেট উৎপাদন (গ) মাইটোসিস বা মিয়োসিসের ওপর নির্ভরতা। “কোনো কোনো প্রাণী কোরকোদগম প্রক্রিয়ায় জনন সম্পন্ন করে” – বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।
উত্তরঃ যৌন জনন ও অযৌন জননের পার্থক্য গুলি নিচে আলোচনা করা হলো –
বিষয় | অযৌন জনন | যৌন জনন |
জনিতৃ জীবের সংখ্যা : | অযৌন জননের জনিতৃ সংখ্যা হয় একটি। | কিন্তু যৌন জননের জনিতৃ জীবের সংখ্যা হয় দুটি। |
গ্যামেট উৎপাদন : | অযৌন জননের উৎপাদন হয় না। | তবে যৌন জননে পুং গ্যামেট ও স্ত্রী গ্যামেট উৎপাদন হয়। |
মাইটোসিস ও মিয়োসিসের উপর নির্ভরতা : | অযৌন জননের কেবল মাইটোসিস কোষ বিভাজন হয়। | আর যৌন জননের গ্যামেট উৎপাদনের মিয়োসিস ও জাইগোট থেকে অপজিত উৎপাদন কালে মাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে। |
⇒⇒⇒⇒⇒
⇒⇒⇒⇒⇒
আমরা জানি ইস্ট, হাইড্রা প্রভৃতি কোরকোদগম প্রক্রিয়ায় জনন সম্পন্ন করে।
ইস্ট কোরকোদগম :
এককোষী ছত্রাক ইস্টের অসমান বিভাজনের ফলে একটি ক্ষুদ্র কোরক সৃষ্টি হয়। কোরকটি মাতৃ দেহে সংলগ্ন থাকে। পড়ে মাতৃ দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে অপত্য গঠন করে।
হাইড্রা কোরকোদগম :
হাইড্রার দেহের বাইরে দিকে কোরক সৃষ্টি হয়। কুর্টি বৃদ্ধি হলে কোরকের মুখছিদ্র ও তাকে বেষ্টন করে কর্ষিকা সৃষ্টি হয়। কোরকটি মাতৃদেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে অপত্য হাইড্রা সৃষ্টি করে।
১.২ সপুষ্পক উদ্ভিদের ক্ষেত্রে নিষেক এবং নতুন উদ্ভিদের গঠন কীভাবে হয় তা একটি রেখাচিত্রের সাহায্যে উপস্থাপন করো। ইতর পরাগযোগের দুটি অসুবিধা উল্লেখ করো।
উত্তরঃ
পরাগরেণু >পরাগরেণু এর গর্ভমুন্ডতে স্থানান্তরন > গ্যামেট উৎপাদন > পুং ও স্ত্রী গ্যামেট এর মিলন ও নিষেক > জাইগোট > ভ্রূণ > ফল > বীজ >অঙ্কুর > শিশু উদ্ভিদ
ইতর পরাগযোগের দুটি অসুবিধাঃ
প্রথমত, ইতর পরাগযোগ এর বাহক এর উপর নির্ভরশীলতার জন্য অনেক সময় পরাগ যোগ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। অধিকাংশ পরাগরেণু নষ্ট হয়।
দ্বিতীয়ত, বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের মধ্যে ইতর পরাগযোগের ফলে প্রজাতির বিশুদ্ধতা নষ্ট হয়। জনিতৃ বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ হয় না।
দশম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4297″]
১.৩ মাইক্রোপ্রোপাগেশন পদ্ধতিতে ‘পৃথকীকৃত কোশ বা কলার ছোটো টুকরো’ থেকে কীভাবে’এমব্রয়েড’ তৈরী হয় তা ব্যাখ্যা করো। জননের গুরুত্ব উল্লেখ করো।
উত্তরঃ আমরা জানি মাইক্রো কথার অর্থ অতি ক্ষুদ্র। মাইক্রোপ্রোপাগেশন শব্দটিতে মাইক্রো পথিকৃৎ কোশ বা কলার ছোট টুকরোকে বোঝায়। এই ছোট টুকরো বা উপাদানটিকে বিশেষ কল্ষক দ্রবনে বৃদ্ধি ঘটাতে হয়। কর্ষক দ্রবণটি পরিপোষক এবং অক্সিন ও সাইটোকাইনিন হরমোন দিয়ে তৈরি করা হয়। এই ধরনের পদ্ধতিকে কালকর্ষক বলা হয়। এই কলা কর্ষক পদ্ধতিতে উদ্ভিদের বংশ বিস্তার ঘটানো যায় –
পদ্ধতি ব্যাখ্যা :
প্রথমত, প্রথমে উপযুক্ত উদ্ভিদ অঙ্গ, কলা, কোষ, মুকুল যেকোনো নির্বাচন করতে হবে।
দ্বিতীয়ত, এরপর ওই পথিকৃৎ কোষ বা কলার ছোট টুকরো উপাদানটিকে কর্ষণ দ্রবণে বৃদ্ধি ঘটাতে হবে। সেই সঙ্গে কেলাস গঠন করতে হবে।
তৃতীয়ত, এরপর ক্যালাসের বৃদ্ধি ঘটিয়ে এমব্রয়েড গঠন করতে হবে।
চতুর্থত, এমব্রয়েড থেকে অসংখ্য প্লাটিলেট গঠিত হবে। ঐ প্ল্যান্টিলেটগুলিকে নতুন টবে স্থানান্তর করলে অসংখ্য চারাগাছ সৃষ্টি হবে।
জননের গুরুত্ব :
প্রথমত, জনন পদ্ধতির দ্বারা জীবকুল বংশ বিস্তারের মাধ্যমে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখে।
দ্বিতীয়ত, জননের মাধ্যমে জীব নিজ প্রজাতি সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
তৃতীয়ত, জননের ফলে জীবের মৃত্যুজনিত সংখ্যা হ্রাস পূরণ করে পৃথিবী জীবজগতের ভারসাম্য বজায় রাখে।
১.৪ রেখাচিত্রের সাহায্যে একটি ফার্নের জনুক্রম ব্যাখ্যা করো।
উত্তর :
পঞ্চম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4296″]
দশম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4297″]