Model Activity Task
Class 7
Sub:- Geography
Part -5
পঞ্চম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4296″]
ষষ্ঠ শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4401″]

১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো :
১.১ ভূভাগ ভাজ খেয়ে উপরের দিকে উঠে যে পর্বত সৃষ্টি করে তার উদাহরণ হলো –
Contents
ক) সাতপুরা
খ) ভোজ
গ) কিলিমাঞ্জারো
ঘ) হিমালয়
উত্তর – হিমালয়
১.২ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করো –
ক) নদীর উচ্চপ্রবাহ – ভূমির ঢাল কম
খ) নদীর উচ্চপ্রবাহ – নদীর প্রধান কাজ
গ) নদীর নিম্নপ্রবাহ – ভূমির ঢাল বেশি
ঘ) নদীর নিম্নপ্রবাহ – নদীর প্রধান কাজ বহন
উত্তর – নদীর উচ্চপ্রবাহ – নদীর প্রধান কাজ
১.৩ আফ্রিকা মহাদেশের মাঝ বরাবর পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত কাল্পনিক রেখাটি হলো –
ক) কর্কটক্রান্তি রেখা
খ) মকরক্রান্তি রেখা
গ) মূলমধ্যরেখা
ঘ) বিষুবরেখা
উত্তর – বিষুবরেখা
২. বাক্যটি সত্য হলে ‘ঠিক’ এবং অসত্য হলে ‘ভুল’ লেখো:
২.১ ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমির একটি উদাহরণ হলো ছোটনাগপুর মালভূমি।
উত্তর – ঠিক
২.২ শীতল ও শুষ্ক জলবায়ুতে মাটি সৃষ্টি হতে বেশি সময় লাগে।
উত্তর – ঠিক
২.৩ জুলাই মাসে উত্তর আফ্রিকায় যখন গ্রীষ্মকাল, দক্ষিণ আফ্রিকায় তখন শীতকাল।
উত্তর – ঠিক
সপ্তম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4403″]
অষ্টম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4404″]
৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৩.১ সুউচ্চ হিমালয় পর্বত কীভাবে আমাদের দেশের জলবায়ুকে প্রভাবিত করে?
উত্তর – ভারতের উত্তরে ২৫০০ কিমি দীর্ঘ এবং গড়ে ৪০০০ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট ধনুক আকৃতির হিমালয় পর্বত ভারতের জলবায়ুকে বিভিন্ন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন- অধিক উচ্চতার কারনেই উপক্রান্তিয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও হিমালয়ের জলবায়ু হয়েছে শীতল নাতিশীতোষ্ণ প্রকৃতির। হিমালয় পর্বত অবস্থানের কারণে শীতকালে মধ্য এশিয়ার অতি শীতল বায়ু ভারতে প্রবেশ করতে পারে না। হিমালয়ের দক্ষিণ ঢালে দখিন-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাধাপ্রাপ্ত হয়ে শৈলোৎক্ষেপ পদ্ধতিতে বৃষ্টিপাত ঘটায়। মৌসুমি বায়ুর উৎপত্তিতেও পরোক্ষভাবে হিমালয়ের প্রভাব রয়েছে।
৩.২ মাটির দানার আকারের উপর ভিত্তি করে মাটির শ্রেণিবিভাগ করো। প্রতিটি শ্রেণির একটি করে বৈশিষ্ট্য লেখো।
উত্তর – মাটির দানার আকারের উপর ভিত্তি করে মাটিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন বেলেমাটি, এঁটেল মাটি, দোয়াঁশ মাটি। বেলেমাটির দানা মোটা এবং দানাগুলির মধ্যে ফাঁক বেশি। এঁটেল বা কাদামাটির দানা সূক্ষ্ম এবং দানার মধ্যে ফাঁক কম তাই জল ধারণ ক্ষমতা বেশি। দোয়াঁশ মাটিতে বালি ও কাদা সমান সমান থাকে এবং এই মাটি ফসল ফলানোর জন্য বেশ ভালো।
৪. আফ্রিকা মহাদেশের নিরক্ষীয় অঞ্চল ও ভূমধ্যসাগর সন্নিহিত অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ কীভাবে জলবায়ু দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা ব্যাখ্যা করো।
উত্তর – নিরক্ষরেখার কাছাকাছি ১০ ডিগ্রি উত্তর থেকে ১০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষরেখার মধ্যে নিরক্ষীয় জলবায়ু দেখা যায়। আফ্রিকা মহাদেশ এর অন্তর্গত। নিরক্ষীয় অঞ্চলে বেশি উষ্ণতা ও বেশি বৃষ্টিপাতের জন্য ঘন চিরহরিৎ গাছ দেখা যায়। যেমন মেহগনি, রোজউড, আয়রন উড, সেগুন, আবুস, রবার ইত্যাদি।আবার, ভূমধ্যসাগরের তীরে সিরিয়া, লেবানন, তুরস্ক, ইজরায়েল, জর্ডন প্রভৃতি দেশে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু দেখা যায়। এখানে গ্রীষ্মকালে মাঝারি উষ্ণতা থাকে, প্রায় ২১ ডিগ্রি থেকে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর পশ্চিমা বায়ুর জন্য সারা শীতকালেও ৩০-৫০ সেমি বৃষ্টিপাত হয়। যার ফলে প্রচুর ফলের গাছ যেমন- জলপাই, আঙ্গুর, লেবু, এছাড়া অন্যান্য আরও গাছ যেমন কর্ক, ওকে, অলিভ, আর ঝোপঝাড় জাতীয় উদ্ভিদ জন্মায়। যেমন- লরেল, ল্যাভেণ্ডর, রোজমেরি ।
পঞ্চম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4296″]
ষষ্ঠ শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4401″]
সপ্তম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4403″]
অষ্টম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4404″]
দশম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4297″]
নবম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4432″]