Class 5 Model Activity Task Bengali Part 6- বাংলা (পঞ্চম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়)
Contents
Model Activity Task
Class 5
Sub:- Bengal (বাংলা)
Part 6

পঞ্চম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4296″]
ষষ্ঠ শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4401″]
১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : (প্রতিটি প্রশ্নের মান – ২)
১.১. কেউ করে না মানা। – কার কোন কাজে কেউ নিষেধ করে না?
উত্তর – বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর কবিতায় মেঘকে কেউ কোন কাজে নিষেধ করে না।
১.২. এবার আমাকে গোড়ার দিক দিতে হবে। -কী চাষের সময় কুমির একথা বলেছিল?
উত্তর – বিখ্যাত শিশুসাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী রচিত ‘বোকা কুমিরের কথা ‘গল্পে কুমির ধান চাষের সময় গোড়ার দিক দিতে হবে বলেছিল।
১.৩. মাঠ মানে কী অর্থই খুশির অগাধ লুটোপুটি! – ‘অর্থই’ এবং “অগাধ’ শব্দ দুটির অর্থ লেখো।
উত্তর –
- অথই শব্দের অর্থ হলো যেখানে -তলদেশ নেই এমন গভীর
- অগাধ শব্দের অর্থ হলো- গভীর এবং বিশাল।
১.৪. ‘ঝড়’ কবিতায় উল্লিখিত দুটি গাছের নাম লেখো।
উত্তর – মৈত্রেয়ী দেবী রচিত ‘ঝড়’ কবিতায় উল্লিখিত দুটি গাছের নাম হল- চাপা গাছ ওবকুল গাছ।
১.৫. ‘ট্যাক্’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর – দুটো ছোট নদী যখন একসঙ্গে মেশে তখন মেশবার ফলে সেখানে ত্রিভূজ আকারের খন্ড তৈরি হয়। এই ত্রিভুজ আকারের খন্ডের মাথা কেই ‘ট্যাক’ বলে।
১.৬. ‘রূপালি এক ঝালর’ – কবি কোথায় ‘রূপালি ঝালর’ দেখেছেন?
উত্তর – অশোক বিজয় রাহা রচিত ‘মায়াতরু কবিতায় বর্ণিত মায়াবী গাছটিতে রুপালি এক ঝালর দেখেছেন।
১.৭. ‘করুণা করি বাঁচাও মোরে এসে কখন ফণীমনসা একথা বলেছে?
উত্তর – বীরু চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘ফনিমনসা ও বনের পরী ‘নাট্যাংশ যখন ডাকাতদল ফণীমনসার সোনার পাতা ছিঁড়ে পটলা বেঁধে গাছটিকে ন্যারা করে দেয় তখন ফনিমনসা উক্ত মন্তব্যটি করেছে ।
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো : (প্রতিটি প্রশ্নের মান- ৩ )
২.১ মাঠ মানে তো সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ’ – পক্তিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও। –
উত্তর- কবিতার লাইনটিতে ‘সবুজ প্রান’ বলতে কবি ছোট্ট ছোট্ট শিশুদের বুঝিয়েছেন। ‘শাশ্বত’ শব্দটির মধ্যে দিয়ে বুঝিয়েছেন চিরকালীন কিছুকে ৷ ‘দীপ’ শব্দটির অর্থ প্রদীপ হলেও কবি এখানে শব্দটিকে ব্যবহার করেছেন আশা বা ভরসা রূপক অর্থে। পদ্ধতিটির তাৎপর্য হলো তারুণ্যে ভরপুর শিশুদের কাছে মাঠ গতানুগতিক চাপের জীবন থেকে চার দেওয়ালের অন্ধকার থেকে ক্ষনিকের মুক্তি পাওয়ার চিরকালীন আশার পথ, প্রদীপের আলোর রেখা।
সপ্তম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4403″]
অষ্টম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4404″]
২.২ ব্যান্ড স্বেচ্ছায় বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত বলো”। বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত হয়ে ব্যাঙ কী করেছিল?
উত্তর- ব্যাঙ স্বেচ্ছায় বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত হয়ে যাত্রা শুরু করেছিল ভগবানের উদ্দেশ্যে। সেখানে গিয়ে তাদের সমস্যাগুলি জানিয়ে সমাধান পাওয়াই ছিল তার উদ্দেশ্য। সেখানে গিয়ে তারা দেখে সবাই আনন্দ উৎসবে খুব ব্যস্ত। তখন রাগে উত্তেজিত হয়ে ভগবানের কাছে গেলে ভগবান রক্ষীদের ডাকে। এরপর মৌমাছি-মোরগ-বাঘ রক্ষীদের আক্রমণের ভয় দেখায়। শেষ পর্যন্ত ব্যাঙ,মোরগ ও বাঘেদের জয় হয়েছিল। ভগবান তাদের সমস্যার সমাধান করে দিয়েছিলেন।
২.৩ – ঝাড় কারে মা কয়?’ – কবিতায় শিশুটি নিজের এই প্রশ্নের উত্তর কীভাবে দিয়েছে?
উত্তর- “ঝড় কারে মা কয় এই প্রশ্নের উত্তর শিশুটি নিজেই দিয়েছে কবিতায় এভাবে শিশুটির মনে হয়েছে কাদের বাড়ির ছেলে আকাশে যেন-কালির দোয়াত হঠাৎ করে ফেলে দিয়েছে। যেমন করে শিশুটি মেঝের উপর কালি ঢেলে দিলে মেঝেটি কালো হয়ে ওঠে, ঠিক তেমনি ঝড়ের সময় মেঘটিও কালো হয়ে উঠেছে। মেঘ যেন আগুন জ্বেলে তার নরম ঠোঁট মেলে হাসছে। শিশুটি এভাবেই ঝড়ের কালো মেঘ ও বিদ্যুতের বর্ণনা দিয়েছে কবিতায়।
২.৪. তাদের কথা বলার শক্তি নেই।’ – কখন এমন পরিস্থিতি হলো?
উত্তর – শিবশংকর মিত্র রচিত ‘মধু আনতে বাঘের মুখে’ গল্পে কফিল ও আর্জান যখন ধনায় কে ডাকে,তখন ধনাই তাদের দিকে তাকানোর অবকাশ পেল না। বিরাট হুংকারে বাঘ ঝাঁপিয়ে পড়লো তার ওপর এই দেখে তাদের আর্জান ও কাফিল ঝোপের আড়ালে হতভম্ব হয়ে যায়।এবং তাদের কথা বলার শক্তি থাকে না।
২.৫. ‘ভেবে পাই নে নিজে’ – কবি কী ভেবে পান না?
উত্তর – ‘মায়াতরু’ কবিতায় গাছটিকে দিনের এক এক সময় ও আলো আধারি বর্ষায় এক এক রকম দেখতে লাগে। অনেকটা যেন মায়ার খেলা দেখা যেত । গাছটিকে সন্ধ্যা বেলায় গাছ থেকে দুই হাত তুলে ভুতের নাচ করতে দেখেছেন কবি, আবার রাত্রিশে ভালুকের মতো কম্পজ জ্বর আসতো, এছাড়াও বৃষ্টি থামলেই লক্ষ্য হীরার মাছ গাছটির মাথায় যেন মুকুট হয়ে যেত। এইভাবে কবি কল্পনা করতে করতে তিনি যেন কল্পনার জগতে হারিয়ে যান তাই তিনি আর কিছু ভেবে পান না।
২.৬. ফণীমনসা ও বনের পরি’ নাটকে সুত্রধারের ভূমিকা আলোচনা করো।
উত্তর – ‘ফনিমনসা ও বনের পরি’ নাটকে সুত্রধারেরএর ভূমিকা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য উজ্জল। সূত্রধার শব্দের অর্থ হলো নাটকের প্রস্তাবক অর্থাৎ নট। ‘ফনিমনসা ও বনের পরি’ নাটক শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সূত্রধরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়। সমস্ত নাটকটি ফনিমনসা ও বনের পরি চরিত্রকে নিয়ে গড়ে উঠলেও সমগ্র নাটকটিতেই সূত্রধারের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য দৃশ্যের বিবরণ, ঘটনাগুলি পরিবর্তন, আমরা দেখতে পাই তাই নাটকটিতে সুত্রধার এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
৩.১. বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় এবং ক্রিয়া যোগে একটি বাক্য রচনা করো।
উত্তর – রাম এবং তার বন্ধুরা ভালো খেলেছে।
রাম: বিশেষ্য
এবং: অব্যয়
তার: সর্বনাম
ভালো: বিশেষণ
খেলেছে: ক্রিয়া
৩.২. ‘নাম বিশেষণ’ এবং ‘ক্রিয়া বিশেষণ’ বলতে কী বোঝ?
উত্তর – যে পদ বিশেষ্য পদের গুণ ধর্ম পরিমাণ ইত্যাদি বোঝায় তাকে নাম বিশেষণ বলে।
উদা: ভালো ছেলে
যে বিশেষণ পদ কোন ক্রিয়া কি অবস্থায় কখন কিভাবে সম্পন্ন হবে সেটা বোঝাই তাকে ক্রিয়া বিশেষণ। উদা: ঝিমঝিম করে বৃষ্টি পড়ছে।
৩.৩. ‘অ’ এবং ‘ই/ঈ’ যোগে পাঁচটি করে স্ত্রীলিঙ্গবাচক শব্দ তৈরি করো।
উত্তর – ‘অ’ করে স্ত্রী লিঙ্গ বাচক শব্দ:
সদস্য+আ=সদস্যা
শিষ্য+আ =শিষ্যা
নবীন +আ =নবীনা
সুমন + আ =সুমনা
চন্দন+আ=চন্দনা
ই/ঈ যোগ করে স্ত্রীবাচক শব্দ:
তরুণ +ঈ=তরুণী
ছাত্র+ঈ =ছাত্রী
তাপস+ঈ=তাপসী
সুন্দর+ঈ=সুন্দরী
গরান+ঈ=গরানী
পঞ্চম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4296″]
ষষ্ঠ শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4401″]
সপ্তম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4403″]
অষ্টম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4404″]
দশম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4297″]
নবম শ্রেনীর সমস্ত বিষয়
[ninja_tables id=”4432″]